খোলা চিঠি পিতা মুজিবরের প্রতি || মানিক বৈরাগী
শ্রাবণের আকাশ সেদিনও মেঘে ঢাকা ছিল। গুমোট ভ্যাপসা গরম, কোথাও কোন বৃষ্টি ঝরেনি, আকাশে ছিলোনা জোছনা । পেঁচারা বসেনি বৃক্ষ শাখায়। দূরের বাঁশঝাড়ে আর্তস্বরে ডেকে উঠেছিল ডাহুক।
প্রাণপাতের খবর। জাগেনি কেউ ভয়ে ভোরে। বিদ্যুতের খুঁটিতে নগর পাখিরা কাকা স্বরে প্রতিবাদ করেছিলো । তাদের আত্মচিৎকারে বুড়িগঙ্গার জলে, জ্বলেছে খুনস্রোত। বঙ্গোপসাগরের মোহনায় থমকে রয় ঘূর্ণিস্রোত ।
দেশ-মাটি-বিশ্বলোক স্থবির অবাক রুদ্ধ প্রতিবাদ। জলপাই বাহিনীর সাথে ঢাকার খুন রাঙা পথে বেয়নট হাতের হাতে ঘাতকের উল্লাস। যেন সাফামারওয়ার লো হাওয়া। রক্ত রাঙা রমনার সবুজ উদ্যান। বঙ্গভবনে ইজিদ, মারওয়ান বানর নৃত্যে আদিম উল্লাস। বার বার ধর্ষিত হলো মৃত্তিকা, ঘাস, তৃণলতা, মানুষ, আদর্শ আর স্বাদের প্রাণের পতাকা সংবিধান।
একুশটি বছর আমরা বিরুদ্ধ স্রোত, প্রক্রিয়ার ক্রুর চোখে ভাসিয়েছি ভেলা।উজানের পথে প্রগতি অভিমুখে নব্বই। আন্তর্জাতিক চক্রান্ত অর্জিত বিজয় তোমার হাসুর তোমারি মতন সরল বিশ্বাসের উদারতায় আমরা হারালাম। তখনো আকাশে চাঁদের গর্ণা কাটেনি। পাকসেনার পৃষ্টপোষকী জাদু-মন্ত্রে ভেড়া হতে হতে বৃক্ষ, মৃত্তিকা, পদ্ম, যমুনা, মাতামুহুরী, বাঁকখালী, নাগরিক কাক গ্রামীণ দোয়েল ব্রাপ্তজন জেগে উঠলো আবার, তোমার হাসু একুশ বছরের জঞ্জাল মাথায় নিয়ে উজ্জ্বয়নী পুরের রাজকন্যা বেশে বেহুলা বাংলার প্রধানমন্ত্রী।
নবপ্রজন্মের তরুন ছাত্রকর্মীরা হাসুর কথায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ জাগাতে কাজ করলো। অথচ তখনো শিক্ষা হয়নি ঘাতক ও তাদের বাচ্চাদের তারা বহু রাঙা বেশে ভ্যাক্টিরিয়া ছত্রাকের মতোন আষ্টেপৃষ্টে লেগে রয়। খংকারের বংশধর কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত রক্ত চুষে শক্তি সংশয় করলো। একা খুব একা এ পাথারে শোকের পাথর বুকে হাসুর করার কিছুই ছিলোনা তখন। আবারো শুরু হলো আলিফ-লায়লার শয়তান জাদুকরী দুর্বিসহ যন্ত্রণা। অতঃপর একুশে আগষ্ট তারা প্রতিবার নির্মূল করতে চাইলো তোমারই আদরের হাসু, বেহুলা বাংলার প্রাণকন্যাকে। কথায় বলে ‘রাখে আল্লাহ মারে কে’। তবুও হাসু দয়ালের দয়ায় এখনো প্রাণে বেঁচে আছে জনব্রতে। জাদুর দেশকে জনদেশে পরিণত করেছে এদেশের মুজিব ভক্ত সাধারণ কর্মী ভ্রাত্ব জনতারা। পরাজিত হলো শয়তান। হাসু আবারো বাংলার প্রধানমন্ত্রী। বর্তমানে ধারাবাহিক তিন মেয়াদে ক্ষমতায়।
পিতা আজ অক্ষম লজ্জায় তোমার কবরে অবনত চিত্তে আর্জি জানাই খুবই হতাশার। আমার হাসু আপাকে ঘিরে আছে পাক-মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ও তাদের দোসর। এ চল্লিশ বছরে যে সব রক্তচোষারা রাষ্ট্রের সকল সুবিধা নিয়েছে যারা বর্তমানে তারা আজ আওয়ামী বৃক্ষের হর্তাকর্তা। তাদেরই ফাঁকে মাতামুহুরী, বাঁকখালী স্রোতে শতবর্ষী বৃক্ষের মগঢাল গুলো খসে যাচ্ছে একে একে। পাতা ঝরার মর্মর ক্রন্দনে হু-হু করে কেঁদে উঠে প্রাণ। কোন অজানা প্রতিহিংসায় কি রকম এক প্রতক্ষ্য ছলনায় ধূম্র জালে মুকবোজে সয়ে সয়ে যে ক’জন বেঁচে বর্তে আছে তারাও দিন গুনছে নূতন পাতা ঝরার প্রতিক্ষায়। এমনতরো অবস্থায় পিতা আমি ব্যক্তিগত ভাবে হতাশ, চরম আতঙ্কে। এখানে তুর্কিপঙ্গপালেরা ঢুকে পড়েছে দলে দলে।
পিতা কেন? যদি প্রশ্ন করো তাহলে আমার প্রান্তি জেলা উদাহরণ দিয়ে বলতে হয়। তবুও ভয় করে প্রকাশ্য বা সরাসরি লিখতে পারি না। কারণ সরকারী দলের একেকটি নেতা একেকটি মিনি শ্বেতল্লুক। প্রশাসন যন্ত্রদানব এখন তাদের অঙ্গুলি হেলনে চলে। শুনেছি তাদের গোপন অর্থ লেনদেন ভালো চলে। এখানে সাংগঠনিক ও সরকারীভাবে দায়িত্বরত তাদের অধিকাংশই অন্য পক্ষের অভিযোতিত ও হাইব্রিড। আর যে ক’জন মৌলিক বলে দাবি করেন তারাও দীর্ঘদিনের মরেচে পড়া লোহার বুতা দা। তারা আর কতদিন শাকভাত খেয়ে বৌ খেলে বউ-বাচ্চার বকুনি শুনবে? তাদের আখেরের সহায় সম্পত্তি রেখে না গেলে নেতা বলে কি প্রেস্টিজ থাকে? এদেরই একজন প্রাক্তন পিডিপি, একজন মুসলিমলীগের আওলাদ, একজন সম্পন্ন রাজাকার তথাকথিত ন্যাপ ভাসানি থেকে আগত স্রোতের টানে গা ভেসে চলা। আর অপরজন চূড়ান্ত মাফিয়া। এমুনিই অবস্থায় তাদের পোষ্য হুমরা-চুমরাদের কথায় বললেই বেড়ে যাবে দীর্ঘ পাতা। এখানে একজন আছে খান-বাহাদুর। যিনি নিজেকেও ভুলে যান, দলীয় কর্মী চিনবে কি করে। পিতা, বহুদিন বুকের ভেতর জমানো বাষ্পীত ক্ষোভ, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয় না লিখে উপায়তো নেই। এমনি মুমূর্ষু অবস্থায় রাজ্যের যন্ত্রণা নেমে আসে আত্মচেতনায়। মাঝে মাঝে মনে হয় তোমার এবং তোমারই স্নেহধন্য মোজাম্মেলের কবর খুড়ে এনে প্রতিমা সাজাই মোজাম্মেল টাওয়ার-এ। আল্লাকে বাধ্য করতে ইচ্ছে করে হাসুকে চিরকাল যেন সবুজে সুশোভিত রাখে আর শয়তান তাড়িত করে তারই ইচ্ছায়। এখন তারা মুজিবের স্বকীয় কর্মীদের ভিটে-বাড়ি কেড়ে নেয়া, থানা পুলিশের দালালি করা, নিজ স্বার্থ রক্ষায় কোন্দল, উপদল সৃষ্টি, খুবই সামান্য অর্থের বিনিময়ে জামায়াত-শিবিরের পক্ষালম্বন করায় মুজিব আদর্শের আদর্শের বাস্তবায়ন? তোমার প্রিয় কোট পরিধান করে যোগদান করা নব্য আওয়ামীর একে একে সংখ্যা গুলো সম্প্রদায়ের সহায় সম্পত্তি।
পিতা ক্ষমা করো আমায় এমন চিঠি লিখার জন্য। তুমি তোমাদের পবিত্র আত্মার শান্তির জন্য বিশ্ব দয়ালের কাছে এ পত্র দূত পাঠানো ছাড়া আমার কোন বিকল্প নেই। আজ এ শোকাবহ দিনে অন্যরে বাধ্য করে অর্থ নিয়ে ফাতেহা-ছিন্নি দিতে পারলাম না বোলে দুঃখিত।
পুনশ্চঃ মহান দয়াল এ প্রাথর্ণা কবুল করো। পিতা ও তার পরিবারের অমরাত্মা পুষ্পিত হোক। হাসু আপা ভালো থাকুক।
ইতি
তোমারই মানসপুত্র
মানিক বৈরাগী
কবি, সাবেক ছাত্রনেতা।
কক্সবাজার।
শ্রাবণের আকাশ সেদিনও মেঘে ঢাকা ছিল। গুমোট ভ্যাপসা গরম, কোথাও কোন বৃষ্টি ঝরেনি, আকাশে ছিলোনা জোছনা । পেঁচারা বসেনি বৃক্ষ শাখায়। দূরের বাঁশঝাড়ে আর্তস্বরে ডেকে উঠেছিল ডাহুক।
প্রাণপাতের খবর। জাগেনি কেউ ভয়ে ভোরে। বিদ্যুতের খুঁটিতে নগর পাখিরা কাকা স্বরে প্রতিবাদ করেছিলো । তাদের আত্মচিৎকারে বুড়িগঙ্গার জলে, জ্বলেছে খুনস্রোত। বঙ্গোপসাগরের মোহনায় থমকে রয় ঘূর্ণিস্রোত ।
দেশ-মাটি-বিশ্বলোক স্থবির অবাক রুদ্ধ প্রতিবাদ। জলপাই বাহিনীর সাথে ঢাকার খুন রাঙা পথে বেয়নট হাতের হাতে ঘাতকের উল্লাস। যেন সাফামারওয়ার লো হাওয়া। রক্ত রাঙা রমনার সবুজ উদ্যান। বঙ্গভবনে ইজিদ, মারওয়ান বানর নৃত্যে আদিম উল্লাস। বার বার ধর্ষিত হলো মৃত্তিকা, ঘাস, তৃণলতা, মানুষ, আদর্শ আর স্বাদের প্রাণের পতাকা সংবিধান।
একুশটি বছর আমরা বিরুদ্ধ স্রোত, প্রক্রিয়ার ক্রুর চোখে ভাসিয়েছি ভেলা।উজানের পথে প্রগতি অভিমুখে নব্বই। আন্তর্জাতিক চক্রান্ত অর্জিত বিজয় তোমার হাসুর তোমারি মতন সরল বিশ্বাসের উদারতায় আমরা হারালাম। তখনো আকাশে চাঁদের গর্ণা কাটেনি। পাকসেনার পৃষ্টপোষকী জাদু-মন্ত্রে ভেড়া হতে হতে বৃক্ষ, মৃত্তিকা, পদ্ম, যমুনা, মাতামুহুরী, বাঁকখালী, নাগরিক কাক গ্রামীণ দোয়েল ব্রাপ্তজন জেগে উঠলো আবার, তোমার হাসু একুশ বছরের জঞ্জাল মাথায় নিয়ে উজ্জ্বয়নী পুরের রাজকন্যা বেশে বেহুলা বাংলার প্রধানমন্ত্রী।
নবপ্রজন্মের তরুন ছাত্রকর্মীরা হাসুর কথায় মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় দেশ জাগাতে কাজ করলো। অথচ তখনো শিক্ষা হয়নি ঘাতক ও তাদের বাচ্চাদের তারা বহু রাঙা বেশে ভ্যাক্টিরিয়া ছত্রাকের মতোন আষ্টেপৃষ্টে লেগে রয়। খংকারের বংশধর কেন্দ্র থেকে তৃণমূল পর্যন্ত রক্ত চুষে শক্তি সংশয় করলো। একা খুব একা এ পাথারে শোকের পাথর বুকে হাসুর করার কিছুই ছিলোনা তখন। আবারো শুরু হলো আলিফ-লায়লার শয়তান জাদুকরী দুর্বিসহ যন্ত্রণা। অতঃপর একুশে আগষ্ট তারা প্রতিবার নির্মূল করতে চাইলো তোমারই আদরের হাসু, বেহুলা বাংলার প্রাণকন্যাকে। কথায় বলে ‘রাখে আল্লাহ মারে কে’। তবুও হাসু দয়ালের দয়ায় এখনো প্রাণে বেঁচে আছে জনব্রতে। জাদুর দেশকে জনদেশে পরিণত করেছে এদেশের মুজিব ভক্ত সাধারণ কর্মী ভ্রাত্ব জনতারা। পরাজিত হলো শয়তান। হাসু আবারো বাংলার প্রধানমন্ত্রী। বর্তমানে ধারাবাহিক তিন মেয়াদে ক্ষমতায়।
পিতা আজ অক্ষম লজ্জায় তোমার কবরে অবনত চিত্তে আর্জি জানাই খুবই হতাশার। আমার হাসু আপাকে ঘিরে আছে পাক-মার্কিন সাম্রাজ্যবাদ ও তাদের দোসর। এ চল্লিশ বছরে যে সব রক্তচোষারা রাষ্ট্রের সকল সুবিধা নিয়েছে যারা বর্তমানে তারা আজ আওয়ামী বৃক্ষের হর্তাকর্তা। তাদেরই ফাঁকে মাতামুহুরী, বাঁকখালী স্রোতে শতবর্ষী বৃক্ষের মগঢাল গুলো খসে যাচ্ছে একে একে। পাতা ঝরার মর্মর ক্রন্দনে হু-হু করে কেঁদে উঠে প্রাণ। কোন অজানা প্রতিহিংসায় কি রকম এক প্রতক্ষ্য ছলনায় ধূম্র জালে মুকবোজে সয়ে সয়ে যে ক’জন বেঁচে বর্তে আছে তারাও দিন গুনছে নূতন পাতা ঝরার প্রতিক্ষায়। এমনতরো অবস্থায় পিতা আমি ব্যক্তিগত ভাবে হতাশ, চরম আতঙ্কে। এখানে তুর্কিপঙ্গপালেরা ঢুকে পড়েছে দলে দলে।
পিতা কেন? যদি প্রশ্ন করো তাহলে আমার প্রান্তি জেলা উদাহরণ দিয়ে বলতে হয়। তবুও ভয় করে প্রকাশ্য বা সরাসরি লিখতে পারি না। কারণ সরকারী দলের একেকটি নেতা একেকটি মিনি শ্বেতল্লুক। প্রশাসন যন্ত্রদানব এখন তাদের অঙ্গুলি হেলনে চলে। শুনেছি তাদের গোপন অর্থ লেনদেন ভালো চলে। এখানে সাংগঠনিক ও সরকারীভাবে দায়িত্বরত তাদের অধিকাংশই অন্য পক্ষের অভিযোতিত ও হাইব্রিড। আর যে ক’জন মৌলিক বলে দাবি করেন তারাও দীর্ঘদিনের মরেচে পড়া লোহার বুতা দা। তারা আর কতদিন শাকভাত খেয়ে বৌ খেলে বউ-বাচ্চার বকুনি শুনবে? তাদের আখেরের সহায় সম্পত্তি রেখে না গেলে নেতা বলে কি প্রেস্টিজ থাকে? এদেরই একজন প্রাক্তন পিডিপি, একজন মুসলিমলীগের আওলাদ, একজন সম্পন্ন রাজাকার তথাকথিত ন্যাপ ভাসানি থেকে আগত স্রোতের টানে গা ভেসে চলা। আর অপরজন চূড়ান্ত মাফিয়া। এমুনিই অবস্থায় তাদের পোষ্য হুমরা-চুমরাদের কথায় বললেই বেড়ে যাবে দীর্ঘ পাতা। এখানে একজন আছে খান-বাহাদুর। যিনি নিজেকেও ভুলে যান, দলীয় কর্মী চিনবে কি করে। পিতা, বহুদিন বুকের ভেতর জমানো বাষ্পীত ক্ষোভ, ক্রিয়া-প্রতিক্রিয় না লিখে উপায়তো নেই। এমনি মুমূর্ষু অবস্থায় রাজ্যের যন্ত্রণা নেমে আসে আত্মচেতনায়। মাঝে মাঝে মনে হয় তোমার এবং তোমারই স্নেহধন্য মোজাম্মেলের কবর খুড়ে এনে প্রতিমা সাজাই মোজাম্মেল টাওয়ার-এ। আল্লাকে বাধ্য করতে ইচ্ছে করে হাসুকে চিরকাল যেন সবুজে সুশোভিত রাখে আর শয়তান তাড়িত করে তারই ইচ্ছায়। এখন তারা মুজিবের স্বকীয় কর্মীদের ভিটে-বাড়ি কেড়ে নেয়া, থানা পুলিশের দালালি করা, নিজ স্বার্থ রক্ষায় কোন্দল, উপদল সৃষ্টি, খুবই সামান্য অর্থের বিনিময়ে জামায়াত-শিবিরের পক্ষালম্বন করায় মুজিব আদর্শের আদর্শের বাস্তবায়ন? তোমার প্রিয় কোট পরিধান করে যোগদান করা নব্য আওয়ামীর একে একে সংখ্যা গুলো সম্প্রদায়ের সহায় সম্পত্তি।
পিতা ক্ষমা করো আমায় এমন চিঠি লিখার জন্য। তুমি তোমাদের পবিত্র আত্মার শান্তির জন্য বিশ্ব দয়ালের কাছে এ পত্র দূত পাঠানো ছাড়া আমার কোন বিকল্প নেই। আজ এ শোকাবহ দিনে অন্যরে বাধ্য করে অর্থ নিয়ে ফাতেহা-ছিন্নি দিতে পারলাম না বোলে দুঃখিত।
পুনশ্চঃ মহান দয়াল এ প্রাথর্ণা কবুল করো। পিতা ও তার পরিবারের অমরাত্মা পুষ্পিত হোক। হাসু আপা ভালো থাকুক।
ইতি
তোমারই মানসপুত্র
মানিক বৈরাগী
কবি, সাবেক ছাত্রনেতা।
কক্সবাজার।